প্রায় সময় ডিসপ্লের আলো বাড়িয়ে রাখি সে কারণে তাড়াতারি চার্জক দূত ফুরিয়ে যায় এটা হয়তো অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানে না কিন্তু প্রয়োগ করে থ না। যাঁরা এখনো এই কাজটা করেন নি, তাঁরা এক্ষুনি ডিসপ্লের উজ্জ্বল্য অথবা ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখা করুন আর এখন থেকেই দেখুন যে আপনার চার্জ আগের চেয়ে বেশী সময় থাকছে।

 Black screen wallকালো ওয়ালপেপার বা ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করুনঃ অ্যামোলেড স্ক্রিনের ফোনে কালো বা এ ধরনের রঙের ওয়ালপেপার ব্যবহার করলে চার্জ কম খরচ হয়। এনিমেশন ওয়ালপেপার ব্যবহার করবেন না। অ্যামোলেড স্ক্রিনের আলো
খরচ হয়।  যত রঙিন বা উজ্জ্বল্য ওয়ালপেপার দেওয়া হয় তখন ব্যাটারী খরচ বেশী হয় সে সঙ্গে চার্জও খরচ বেশি হয়। পাওয়ার সেভ মোডঃ আপনার ফোন যদি অ্যানড্রয়েড ৫ বা এর পরের ভার্সনের অপারেটিং সিস্টেম হয় তাহলে  অনেক ভালো কারণ ফোনের চার্জ ১৫ শতাংশের কম হলেই সাথে সাথে এসব অপারেটিংসিস্টেমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাওয়ার সেভ মোড চালু হয়ে যায়।  আপনার ফোন সেটিংস এ গিয়ে  সস্ক্রিন লক নোটিফিকেশন চালু করুন। চার্জ বাঁচানোর  অন্যরকম ভালো একটি  উপায় হচ্ছে স্ক্রিন লক নোটিফিকেশন  অন করে রাখা।এতে আপনাকে লক নাা খুলে নোটিফিকিশেন দেখতে পারবেন। ফলে চার্জ কম খরচ হবে। 

যে কোন অ্যাপ  ব্যবহারের করে পর  ক্লোজ বা  বন্ধ না করার কারণে বিভিন্ন সময় অ্যাপস চালু থাকলে যে কারণ টা অনেকে খেয়াল করেন না। বিশেষ করে জিপিএস লোকাশন, মোবাইল ডাটা অন থাকলে এমনিতেই চার্জ ফুরিয়ে যায়। দুটি অ্যাপস চালু থাকলে দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যায় তাই কাজ শেষ হওয়ার পর অ্যাপস বন্ধ করুন। মোবাইলের ডাটা ব্যবহার  বা ডাটা চালু করলে চার্জ বেশি খরচ হয়, সে ক্ষেত্রে দ্রুতগতির ওয়াই-ফাই সংযোগ ব্যবহার করলে ব্যাটারী খরচ খুবেই কম হবে মোবাইলের চার্জও কম খরচ হবে। 

এয়ারপ্লেন বা নেটওয়ার্ক অফ মোড চালু করুনঃ স্মার্টফোনটি এয়ারপ্লেন মোডে থাকলে সব ধরনের ওয়ারলেস ফিচার বন্ধ হয়ে যাবে মানে আপনার মোবাইলে কোন প্রকার কল আসবে না কল  যাবেনা এতে ব্যাটারী কম খরচ হয়। আসল  বা ভাল ব্যাটারি ব্যবহার করুন তাতে আপনার মোবাইল স্লো বা হেঙ্গ করবে না তাই সবসময় ভাল ব্যাটারী ব্যবহার করবেন।  ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেলে ভাল ব্রান্ড এর ব্যাটারী  যেমন অনিক, হালিমা, এক্টিভ ব্যাটারী ব্যবহারের চেষ্টা করুন এতে আপনার ফোন ভালো থাকবে এবং চার্জও থাকবে দীর্ঘক্ষন।